PCOS রোগীদের যে সমস্যাগুলো থাকে, তার মধ্যে আছে অনিয়মিত মাসিক বা অনেকদিন (৩৫ দিনের বেশী) পর পর মাসিক হওয়া, শরীরে লোমের আধিক্য, ব্রনের প্রকোপ, মাত্রাতিরিক্ত মেদ বা স্থুলতা, প্রজননক্ষমতা কমে যাওয়া, মানসিক অস্থিরতা এবং ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ও জরায়ুর ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি পাওয়া।
PCOS একটি জটিল সমস্যা যাতে একজন মহিলার ডিম্বাশয়ের আকার সাধারনের চেয়ে বেশী হয়। পলিসিস্টিক শব্দের অর্থ হচ্ছে ডিম্বাশয়ে অনেক সিস্ট বা ফলিকল আছে।এই ফলিকল গুলো খুব কম ক্ষেত্রে ভ্রূণে নিষিক্ত হবার উপযোগী ডিম্বানুতে পরিণত হয়।
বাচ্চা হয় না এরকম মহিলাদের মাঝে PCOS একটি সাধারণ সমস্যা।পনের থেকে পয়তাল্লিশ বছর বয়সের মহিলাদের মাঝে PCOS এর প্রকোপ ১২-১৮ শতাংশ।
PCOS একটি হরমোনজনিত সমস্যা। PCOS রোগীদের শরীরে উচ্চমাত্রার ইনসুলিন ও অ্যানড্রোজেন থাকে।কি কারণে এরকম হয় তা জানা যায়নি।কোন কোন ক্ষেত্রে PCOS বংশগত।হরমোনের সমস্যা বৃদ্ধি পায় যখন শরীরে মাত্রাতিরিক্ত মেদ জমে।
PCOS এর কিছু দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে।যে সব মহিলার অতিরিক্ত ওজন তাদের ডায়াবেটিস ও হৃদরোগ হবার ঝুঁকি আছে।যাদের অনেকদিন ধরে অনিয়মিত মাসিক হয় তাদের জরায়ুর ক্যান্সারের ঝুঁকি সামান্য বৃদ্ধি পায়।একারনে PCOS রোগীদের রোগ যত দ্রূত নির্নয় করা যায় ততই মঙ্গল।এতে তাদের উপসর্গগুলো নিয়ন্ত্রন করা সহজ হয় এবং দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্যঝুঁকি গুলো প্রতিরোধ করা যায়।
PCOS রোগ নির্নয়ের জন্য প্রয়োজন রোগের ইতিহাস, শারীরিক পরীক্ষা (আল্ট্রাসনোগ্রামসহ), হরমোনসমূহের মাত্রা দেখার জন্য রক্তের পরীক্ষা।
সমস্যা অনুযায়ী PCOS এর চিকিৎসা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে যেমন খাওয়া দাওয়ার ধরন সহ জীবনধারার পরিবর্তন, ওজন কমানো, হরমোন জাতীয় ঔষধ দিয়ে চিকিৎসা প্রভৃতি।গবেষণায় দেখা গেছে যাদের ওজন বেশী, ৫-১০ শতাংশ ওজন কমালে তাদের তাদের হরমোন মাত্রা স্বাভাবিক হয়ে আসে, মাসিক নিয়মিত হয় এবং প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
যদি একজন PCOS মহিলার একটি বা দুটি উপসর্গের চিকিৎসা করা হয়,তবে তার দীর্ঘমেয়াদী সমস্যাগুলোর কোন সমাধান হয় না। প্রকৃত পক্ষে PCOS একটি আমৃত্যু সমস্যা যার দীর্ঘমেয়াদী সমাধান প্রয়োজন।
PCOS একটি জটিল সমস্যা যাতে একজন মহিলার ডিম্বাশয়ের আকার সাধারনের চেয়ে বেশী হয়। পলিসিস্টিক শব্দের অর্থ হচ্ছে ডিম্বাশয়ে অনেক সিস্ট বা ফলিকল আছে।এই ফলিকল গুলো খুব কম ক্ষেত্রে ভ্রূণে নিষিক্ত হবার উপযোগী ডিম্বানুতে পরিণত হয়।
বাচ্চা হয় না এরকম মহিলাদের মাঝে PCOS একটি সাধারণ সমস্যা।পনের থেকে পয়তাল্লিশ বছর বয়সের মহিলাদের মাঝে PCOS এর প্রকোপ ১২-১৮ শতাংশ।
PCOS একটি হরমোনজনিত সমস্যা। PCOS রোগীদের শরীরে উচ্চমাত্রার ইনসুলিন ও অ্যানড্রোজেন থাকে।কি কারণে এরকম হয় তা জানা যায়নি।কোন কোন ক্ষেত্রে PCOS বংশগত।হরমোনের সমস্যা বৃদ্ধি পায় যখন শরীরে মাত্রাতিরিক্ত মেদ জমে।
PCOS এর কিছু দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে।যে সব মহিলার অতিরিক্ত ওজন তাদের ডায়াবেটিস ও হৃদরোগ হবার ঝুঁকি আছে।যাদের অনেকদিন ধরে অনিয়মিত মাসিক হয় তাদের জরায়ুর ক্যান্সারের ঝুঁকি সামান্য বৃদ্ধি পায়।একারনে PCOS রোগীদের রোগ যত দ্রূত নির্নয় করা যায় ততই মঙ্গল।এতে তাদের উপসর্গগুলো নিয়ন্ত্রন করা সহজ হয় এবং দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্যঝুঁকি গুলো প্রতিরোধ করা যায়।
PCOS রোগ নির্নয়ের জন্য প্রয়োজন রোগের ইতিহাস, শারীরিক পরীক্ষা (আল্ট্রাসনোগ্রামসহ), হরমোনসমূহের মাত্রা দেখার জন্য রক্তের পরীক্ষা।
সমস্যা অনুযায়ী PCOS এর চিকিৎসা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে যেমন খাওয়া দাওয়ার ধরন সহ জীবনধারার পরিবর্তন, ওজন কমানো, হরমোন জাতীয় ঔষধ দিয়ে চিকিৎসা প্রভৃতি।গবেষণায় দেখা গেছে যাদের ওজন বেশী, ৫-১০ শতাংশ ওজন কমালে তাদের তাদের হরমোন মাত্রা স্বাভাবিক হয়ে আসে, মাসিক নিয়মিত হয় এবং প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
যদি একজন PCOS মহিলার একটি বা দুটি উপসর্গের চিকিৎসা করা হয়,তবে তার দীর্ঘমেয়াদী সমস্যাগুলোর কোন সমাধান হয় না। প্রকৃত পক্ষে PCOS একটি আমৃত্যু সমস্যা যার দীর্ঘমেয়াদী সমাধান প্রয়োজন।
No comments:
Post a Comment